বৃহস্পতিবার, আগস্ট ১৪, ২০২৫

রাংগামাটিতে এক সাংবাদিককে লাঞ্চিত করেন এলজিইডি উচ্চমান সহকারী

আপডেট:

নিজস্ব প্রতিনিধি,
রাংগামাটিতে ৭ইং তারিখে রোজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২:৩৫ মিনিটে এক সাংবাদিক চট্রগ্রাম ট্রিবিউন.কম, সিএইচটিমেডিয়া২৪.কম, চট্রগ্রাম নিউজ অনলাইনসহ সাপ্তাহিক জাতীয় পত্রিকায় রুপান্তর বাংলা তিন পার্বত্য জেলা চীফ ব্যেুরো হিসেবে কর্মরত চাইথোয়াইমং মারমাকে রাংগামাটি জেলা এলজিইডি কর্মরত উচ্চমান সহকারী মো: সাইফুল ইসলাম নামক কর্তৃক দ্বারা এলজিইডি নিজ কার্যালয় কক্ষে সৎ সম্মান জনক অন্যায়ের বস্ত নিষ্ঠ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী কে অফিসের কয়েকজন জন জন সন্মুখের অসাধু আচারণ, অশালীন খারাপ দুর্ব্যবহারসহ লাঞ্চিত স্বীকার হন সাংবাদিক।

এ বিষয়ে চাইথোয়াইমং মারমা ঘটনায় বিস্তারিত প্রতিবেদককে জানান, প্রথমে ২য়তলা গিয়ে আমার নিজ পরিচয় দিয়ে এলজিইডি অফিস একজন কর্মচারী কে জিজ্ঞেস করি, ভাই নিবার্হী প্রকৌশলী আছে কিনা সে বলছে, আছে এবং দেখা করা যাবে কিনা। তার পর সে একটা রুমে পাশে যাওয়ার জন্য আমাকে বলছে, তখন আমি রুমে দেখি ,গিয়ে একলোক কম্পিউটার টাইপিং করছে তাকে আমি সালাম বা নমস্কার জানিয়ে কক্ষে প্রবেশ করে আমার নিজ পরিচয় ও পত্রিকায় নাম বলি তখন সে উচ্চ মান সহকারী মো: সাইফুল ইসলাম হঠাৎ জুরেসুরে সে ধমক বা অশালীন দূর্ব্যবহার আচারণে আমার কাছ হতে ভিজিটিং কার্ড বার বার খুঁজতে থাকে। আমি বললাম সরি ভাই আমার কাছে আপাতত ভিজিটিং কার্ড শেষ বা ঢাকা পত্রিকায় অফিস সম্পাদক স্যার সামনে তৈরি করে ছাপিয়ে আমাকে পাঠাবে। আমি তাকে বার বার নম্র ভদ্র ভাষা ব্যবহার দিয়ে অনেক অনুরোধ এখন আপাতত ভিজিটিং কার্ড নাই। এখন শুধু আমার পরিচয় আইডি কার্ড আছে, এবং প্রয়োজনে আপনি সম্পাদক স্যার সাথে কথা বলুন তবুও সে রাজি নয়, বার বার অসাধু দূর্ব্যবহার করে ভিজিটিং কার্ড আমাকে না দিলে এর পর নির্বাহী প্রকৌশলী সাথে দেখা করা যাবে না।

বিজ্ঞাপন

সে উচ্চমান সহকারী মো: সাইফুল ইসলাম নিজেকে খুব বড় অফিসার দাপট মনে করেন। তার পর সে বার বার অভদ্র শালীন ভাষা এক নাগারে বলতে থাকে। আমি তাকে বলি আপনার বিহ্যাপ এত খারাপ যে, ভাই আমি জীবনে প্রথম এরকম অসাধু কর্মচারী দেখলাম। এত সরকারী বেসরকারী অফিসে গিয়েছি আপনার মত কর্মচারী দুর্ব্যবহার লোক এই প্রথম দেখলাম। কারণ সে সাংবাদিক এক নম্র ভদ্র করোনাকালীন জাতীয় দেশরত্ন পদক প্রাপ্ত সৎ সাংবাদিক কে দূর্ব্যবহার অপমান ক্ষুন্ন করা মানে আইনগত অপরাধ মনে করি।

এই অপমান পুরো জাতি সাংবাদিক জগৎতে সবার কাছে প্রভাব পড়েছে, কারো সাংবাদিক কাছে কাম্য নয়।সে উচ্চ মান সহকারী মো: সাইফুল ইসলাম বিরুদ্ধের আইনগত ও বিচার হওয়ার দরকার বলে কয়েকজন সাংবাদিক নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক রা জানিয়েছে। আর এ দেশে সমাজে আর কত সৎ ন্যায়ের বস্ত নিষ্ঠ সাংবাদিকরা কিছু অসাধু লোকের দূর্ব্যবহার হয়রানীসহ নির্যাতন নানা ধরনে কত যে স্বীকার দুচোখে। কেউ কেউ সাংবাদিক রা হুমকি মুখরিত পরিবেশে বসবাস করতে লাগে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, সাংবাদিকরা সঠিক বিচার পাইনা। সাংবাদিকতা হলো মহান পেশা এবং রাস্ট্রের চর্তুথ স্তম্ভ শিকরে পরিনত। আর সাংবাদিক হয়রানী বন্ধ করুন। বন্ধ করতে হবে। সকল সাংবাদিক এক হও প্রতিবাদ গড়ে তোলুন। আর ভবিৎষতে কোন সাংবাদিকরা যেন কারো কাছে হয়রানীর স্বীকার না হয়।

বিজ্ঞাপন

সরকার এবং রাস্ট্রের প্রধান কাছে সবিনয়ে অনুরোধ করছি। একদিকে দেখা যায় সাংবাদিকরা ও নিজের নিরাপত্তাহীনতা ভুগছে। এই রাংগামাটি এলজিইডি জেলা অফিসে কর্মরত উচ্চ মান সহকারী মো: সাইফুল ইসলাম বিরুদ্ধের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষে কাছে জোরালো দাবী এ ব্যাপারে যথাযথ আইনগতভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:

সর্বাধিক পঠিত