নিজস্ব প্রতিবেদক,
আজ বাঙ্গালী জাতির একটি কলঙ্কতম দিন। ৪৬ বছর পূর্বেই এইদিনে বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্ব থেকে সর্বকালের সর্বশেষ্ঠ বাঙ্গালী, স্বাধীনতার মহান স্হপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবার বর্গকে স্ব- মূলে ধংস ও মুছে করার লক্ষ্যে স্বদেশেরই কিছু মানুষ রুপি জানোয়ার ১৫ ই আগষ্ট ১৯৭৫ সালে ভোর বেলায় জাতির জনকের স্ব- পরিবার ও আত্মীয় স্বজন, শিশু,অন্তসত্তা বধু সহ সর্বোমেট ২৬ জনকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।
শুধু মাত্র দেশের বাহিরে ছিলেন বলেই দুই কণ্যা প্রাণে বেঁচে যান। যেখানে পাক হানাদার বাহিনীর হাতে এত নির্মমতার পরও হত্যা করতে পারিনি জাতির জনককে। সেইখানে ক্ষমতা লোভী কিছু ধূসর বাহিনী এই হত্যা যজ্ঞ চালান।
প্রতি বছর এইদিনে জাতির জনক ও তার স্ব-পরিবারের স্বরণে সারা দেশ তথা বিশ্ব এই দিবসটিতে ধর্মীয় আচার-আচরণের মাধ্যমে জাতীয় শোকদিবস হিসেবে পালন করে থাকেন। তারই ধারাবাহিকতায় প্রতি বছরের ন্যায় এই বছরও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, টেকনাফ পালিত হয়েছে বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান এবং জাতীয় শোক ও দোয়া মাহফিল। সকাল সূর্যদ্বয়ের সাথে সাথে জাতীয় সংগীতে মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধ-নমিত করণ, জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, হাসপাতাল চত্তর থেকে উপজেলা পরিষদ পর্যন্ত মৌন মিছিল, বঙ্গবন্ধুর ভেষজ বাগানে ফলজ বৃক্ষ রোপন, আলোচনা ও দোয়া মাহফিলের আয়েজন, বিনা মূল্যে বর্হিবিভাগ, জরুরী বিভাগ ও অন্ত বিভাগে সেবা প্রদান,পরিবার পরিকল্পনা স্হায়ী পদ্ধতি উদ্ভোদন, ভর্তি রোগীদের উন্নত মানের খাবার পরিবেশন, দৃশ্যমান স্হানে বঙ্গবন্ধুর কার্য প্রণালী উপস্থাপন, সকল কর্মকর্তা- কর্মচারীগন নিজ নিজ ধর্মীয় প্রণালীতে বিশেষ প্রার্থনা ও কালো ব্যাস ধারণ ইত্যাদি।