শনিবার, আগস্ট ১৬, ২০২৫

চট্টগ্রাম মেডিকেলে চলছে দুর্নীতি আর জুলুম।

আপডেট:

চট্টগ্রাম মেডিকেলে চলছে দুর্নীতি আর জুলুম।

আল আমিন, চট্টগ্রামঃ
চট্রগ্রামের মেয়র জনাব আ.জ.ম নাসির উদ্দিন ও উপ মন্ত্রী ব্যারিষ্টার নওফেল সাহেবের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সরকারী হাসপাতালের নাম দেয়ার কি দরকার ছিল? চট্টগ্রাম মেডিকেলে চলছে দুর্নীতি আর জুলুম। ২য় তলা ৯ নং শিশু ওয়ার্ডে বাবা-মাকে
পর্যন্ত বাচ্চার কাছে যেতে ৫০ টাকা লাগে,,ঔষধ নিয়ে ঢুকতে টাকা,রোগীর দেখাশুনা করতে টাকা,লিপ্টে টাকা,সিড়িতে টাকা,আপন কেউ দেখতে আসলে টাকা,অভিভাবকদের একবার বের হলে প্রবেশে আবারো টাকা। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের কে দিনে ৬ থেকে ৪ বার নেবুলেজার দেওয়া হয় – প্রতিবারই ৩০ থেকে ৫০ টাকা আয়া কে দিতেই হবে – দিতে দেরি হলে দুর্ব্যাবহার। এমনকি বাচ্চাদের – অক্সিজেন – স্যালাইন ও ইনজেকশন এর ক্যানল ফিটিংস এ ২ শ টাকা অবস্যই দিতে হবে। প্রত্যেক রোগী থেকে সকালে একজন এসে ১০ টাকা আবার সন্ধ্যায় আর একজন এসে ১০ টাকা নিয়ে যায়।

বিজ্ঞাপন

টাকা দিতে দিতে ঔষধ কেনার টাকা ও শেষ হয়ে যায়।বাচ্চা থাকবে ওয়ার্ডে,আপনি থাকবেন বাইরে,বলে ডাক্তারের নিষেধ আছে কিন্তুু টাকা দিলে সব ঠিক আছে। নার্স – ওয়ার্ড বয় -আয়া ও আনসার দের এত সব অত্যাচার সকল অভিভাবক রা তাদের কোমল মতি শিশু দের কথা চিন্তা করে সব সহ্য করে যায়।

এগুলো কি ভাইরাল হয়না,কারো চোখে পড়ে না। রোগীরা অপারগ হয়ে সেখানে যায়,মেডিকেলে থাকা আনসার থেকে শুরু করে প্রতিটি পয়েন্টে শুধুই টাকা আর টাকা।

বিজ্ঞাপন

এসব লিখেও লাভ নেই কারন শুধু মেডিকেলে টাকার চাঁদা না সারাদেশব্যপী এখন চুরি আর চুরি, এসব আনসার আর মেডিকেলে হাতাচ্ছে টাকা,।

সরকারী চাকুুরীজীবি এবং কিছু কিছু নেতারা হাতাচ্ছে বিশাল অংকের টাকা,যেসব চুরি চোখের আড়ালে। এরা ঠিক হলেই সব ঠিক হবে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:

সর্বাধিক পঠিত