মঙ্গলবার, আগস্ট ১৯, ২০২৫

ঔষুধ প্রশাসনের দুর্নীতি আড়াল করতে আমিনুল ইসলামকে ফাঁসানোর চেষ্টা

আপডেট:

নিজস্ব প্রতিবেদক,
বর্তমানে জেএমআই গ্রুপের অফিস রাজধানীর ১১৭ কাজী নজরুল ইসলাম সড়কের ইউনিক হাইটসে। আব্দুর রাজ্জাক বর্তমানে জামায়াতের অন্যতম অর্থ যোগানদাতা হিসেবে পরিচিত।

মুলত, জেএমআই গ্রুপের অনিয়ম ও দূর্নীতি আড়াল করতেই একটি চক্র ফাঁসানোর চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম আমিনকে ।

বিজ্ঞাপন

অনুসন্ধানে জানা যায় আমিনের বাড়ি চট্টগ্রামের সাতকানিয়া-লোহাগাড়া সংসদীয় আসনে হবার কারনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একটি অনুপ্রবেশকারী পক্ষ তার বিরোদ্ধে পরিকল্পিত ভাবে মামলা করানোর উদ্দ্যেগ নেন। উল্লেখ্য সাতকানিয়া লোহাগাড়া আসনের বর্তমান এমপি আবু রেজা নদবী। যিনি রাজনৈতিকভাবে যেমন জামায়াতে ইসলামীর সাথে সখ্যতা রেখে চলেন। তেমনিভাবে তার শ্বশুরও জেলা জামায়তের আমির ছিলেন। নদবী নিজেও একসময় জামায়াতের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। সুত্র বলছে, মাস্ক নিয়ে জেএমআই গ্রুপের দূর্নীতি ধামাচাপা দিতেই আমিনুল ইসলাম আমিনের বিষয় সামনে এনেছে ঔষধ প্রশাসনের এক চক্র।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্তি সচিব সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি কমিটি মাস্ক পিপিই কেলেঙ্কারি জন্য কেন্দ্রীয় ঔষধাগার সিএমএসডির সাবেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহীদুল্লাকে অভিযুক্ত করেন। এরপর তাকে বদলি করা হয়। বদলির পর জেএমআই গ্রুপের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেনি বলে অভিযোগ করেছে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহীদুল্লা। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় স্বাস্থ্য সামগ্রী ও যন্ত্রপাতি কেনাকাটায় সিন্ডিকেটের স্বার্থ বাস্তবায়ন না করার কারণে তাকে সরানো হয়েছে’।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:

সর্বাধিক পঠিত