এম.মোবারক হোসাইন, স্টাফ রিপোটার :
রামুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি মুরাল শুভ উদ্বোদন করেন আবু মোঃ মারুফ আদনান।কক্সবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক ইব্রাহীম খলিলের ব্যাক্তিগত উদ্যেগে গর্জনিয়া ইউনিয়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মূরাল নির্মাণ করেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্তিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক সাজ্জাজুল হক,সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাজমুল হক,সিটি কলেজ সাধারন সম্পাদক রিফাত জেলা ছাত্রলীগ নেতা মনির,হিমু,তৌহিদ,তাইফ।
আমন্ত্রিত মেহেমানদের মধ্যে ছিলেন গর্জনিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ফরিদ আহমদ চৌধুরি,আওয়ামীলীগ নেতা কামাল হোসেন,ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি হাফেজ আহমদ,ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক মেহেদি হাসান রিয়াদ,সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম চৌধুরি,সহ সভাপতি সোহেল রানা,ছাত্রলীগ নেতা ইকবাল, ইনজমান, রিদুয়ান, ফরহাদ,রাকিব,আশরাপ।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ মারুফ আদনান বক্তব্যে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি নাম, একটি স্মৃতি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও শেখ মুজিবুর রহমান একে অপরের পরিপূরক। যার ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতার স্বাদ পেয়েছি আমরা। পেয়েছি সোনার বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বর্তমান তরুণ প্রজন্মের মাঝে রয়েছে আবেগ, ভালোবাসা ও নানা উদ্দীপনা। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে তরুণরা জানাচ্ছেন তাদের আবেগ-অনুভূতি। ‘বাঙালি, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ শব্দ তিনটি একই সূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধুর বজ্রকণ্ঠেই মানুষের মনে স্বাধীনতার বীজ রোপিত হয়েছিল। পরবর্তীতে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা পেয়েছি স্বাধীন দেশ। বঙ্গবন্ধু না থাকলে হয়তো আমরা স্বাধীন দেশ কখনোই পেতাম না। বঙ্গবন্ধুকে ছাড়া বাংলাদেশের ইতিহাস কল্পনা করা যায় না। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির পিতা। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ।’ আজ রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি মুরাল তৈরি করে প্রমাণ করে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অফুরন্ত ভালোবাসা। এইভাবে প্রতিটি এলাকায় তৈরি করা উচিৎ যাতে নতুত প্রজন্মরা জানতে পারে বাংলার স্থপতির পরিচয়।
কক্সবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক ইব্রাহীম খলিল বলেন, বাংলাদেশে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই স্থানে সংঘটিত ট্র্যাজেডি, বাংলাদেশের জনগণের জন্য স্বাধীনতা রক্ষা এবং লালনে বিভিন্নভাবে শক্তি ও সাহসের প্রতীক হয়ে উঠেছে, বঙ্গবন্ধু যে স্বাধীনতার জন্য তাঁর মূল্যবান জীবন উৎসর্গ করেন।’‘ আমরা তাঁর জন্য কি করেছি? আজ স্বাধীনতার ৫০ বছরে এই মহান স্থপতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর অংশ হিসেবে আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। ধারাবাহিক ভাবে রামু উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে নির্মাণ করে হবে।