বৃহস্পতিবার, আগস্ট ১৪, ২০২৫

পার্বত্য চুক্তির ‘২৩’বছর পেরোলে ও মিলছে না স্বস্তি

আপডেট:

আসিফ ইকবাল:
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ‘২৩’বছর পূর্তি ওপার্বত্য চুক্তিতে বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক ও বৈষম্য মূলক ধারা গুলাে সংশােধন করে চুক্তির পুনঃমূল্যায়ন করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটি।
আজ ২ ডিসেম্বর দুপুর ১ টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ( এফ রহমান হল ) এ এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আলকাছ আল মামুন ভূঁইয়া , সঞ্চালনায় ছিলেন সেক্রেটারী আলমগীর কবির। আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ সভাপতি শেখ আহমেদ রাজু, সহ সভাপতি এডভোকেট পারভেজ তালুকদার, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আলম খান, পার্বত্য চট্টগ্রাম মহিলা পরিষদের সভাপতি সালমা আহম্মেদ মৌ, পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদের সভাপতি শাহাদাত ফরাজি সাকিব।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন,
২রা ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি ১৯৯৭ যা পার্বত্য শান্তি চুক্তি নামে সমধিক পরিচিত। অনেক আশা আকাঙ্খা নিয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও আশার বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে তা এই চুক্তির ২৩ বছরে এসে নতুন করে ভাবার সময় হয়েছে। এই চুক্তির লক্ষ্য ছিল উপজাতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে তাদের ইনসারজেন্সী তৎপরতা বন্ধ করে সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে এনে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনজীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।

বিজ্ঞাপন

কিন্তু আজ ২৩ বছরে এই চুক্তির সফলতা ব্যর্থতা মূল্যায়ন করার সময় এসেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক ও বৈষম্যমূলক ধারাগুলো সংশোধন পূর্বক চুক্তির পূন:মূল্যায়ন করার দাবী এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি স্থাপনে ব্যর্থ আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান সন্তু লারমার অপসারণ, পাহাড়ের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রত্যাহারকৃত নিরাপত্তাবাহিনীর ক্যাম্প পুন:স্থাপনের জোড় দাবী জানান।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:

সর্বাধিক পঠিত